বিবেক এক্সপ্রেস
বিবেক এক্সপ্রেসের কথা তো বহুবার শুনেছেন। এই ট্রেনে প্রায় ২৩টি কোচ রয়েছে। ট্রেনটি কন্যাকুমারী থেকে রাত ১১টায় ছাড়ে। এবং পঞ্চম দিনে সকালে ডিব্রুগড়ে পৌঁছায়। এই ট্রেন প্রায় ৪২৩৪ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে। ট্রেনটি নয়টি রাজ্য এবং ৫৯টি স্টেশনের মধ্য দিয়ে তিন দিন এবং তিন রাতের ধরে যায়। এই কারণে এটি ভারতের দীর্ঘতম ট্রেন হিসেবে পরিচিত।
সুপার বাসুকি ট্রেন

সুপার বাসুকি ট্রেনটি ভারতের দীর্ঘতম ট্রেন হিসেবে পরিচিত। স্বাধীনতা দিবসের দিন এই ট্রেন চালু হয়। ট্রেনটিতে ২০ বা ৩০টি কোচ নেই বটে, তবে এটি ২৯৫টি কোচ বহন করে। ভাবা যায়! এতগুলো কোচ গুনে নেওয়া রাতারাতি যে অসম্ভব! এটিকে ভারতের দীর্ঘতম ট্রেনের মধ্যে গণনা করা হয়। ট্রেনটি প্রায় ৩.৫ কিলোমিটার দীর্ঘ।
শেষনাগ ট্রেন

শেষনাগ ট্রেনও দীর্ঘতম রেলের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ২.৮ কিলোমিটার। ট্রেনের এই দৈর্ঘ্যের কারণেই একে টানতে ৪টি ইঞ্জিনের সাহায্য লাগে। বিশালার ট্রেনের চলন দেখতে কিন্তু দারুণ মজা লাগে। প্রসঙ্গত, ৪টি ট্রেন যোগ করে এই ট্রেনটি তৈরি হয়েছে। এর ট্রায়াল হত নাগপুর ডিভিশন থেকে বিলাসপুর ডিভিশনের কোরবা পর্যন্ত।
প্রয়াগরাজ এক্সপ্রেস

ভারতের দীর্ঘতম ট্রেনের মধ্যে রয়েছে প্রয়াগরাজ ট্রেনের নামও। এটিতে রয়েছে প্রায় ২৪টি কোচ। এবং এই ট্রেনটি চলে দিল্লি-প্রয়াগরাজ (এলাহাবাদ)-এর মধ্যে। শ্রম শক্তি এক্সপ্রেস, শিব গঙ্গা এক্সপ্রেস এবং লখনউ মেলের মতো প্রয়াগরাজ এক্সপ্রেসও এখানকার গুরুত্বপূর্ণ ট্রেন।
দুরন্ত এক্সপ্রেস

ভারতীয় রেলওয়ের দূরপাল্লার ট্রেনগুলির মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ট্রেন হল দুরন্ত এক্সপ্রেস। স্বতন্ত্র হলুদ সবুজ রঙের যাত্রীবাহী কোচের কারণে দূরন্ত এক্সপ্রেসকে সহজেই চেনা যায়। এটি ২৩টি কোচ নিয়ে গঠিত।