যমুনোত্রী মন্দির
মন্দির খোলার তারিখ : ২২ এপ্রিল, ২০২৩
অক্ষয় তৃতীয়া উপলক্ষে ২০২৩ সালের ২২ এপ্রিল থেকে তীর্থযাত্রীদের জন্য যমুনোত্রী ধাম খুলে দেওয়া হবে। যত দূর জানা গিয়েছে, এই বছরের শেষের দিকে অর্থাৎ ২০২৩ সালের ১৪ নভেম্বর ভাই ফোঁটার দিনে মন্দিরটি তীর্থযাত্রীদের জন্য দরজা বন্ধ করে দেবে। দেবী যমুনা, যম এবং সূর্য দেবের আশীর্বাদ পেতে ভক্তরা এই মন্দিরটি পরিদর্শন করেন। এবং এর পাশাপাশি এ কথাও বিশ্বাস করা হয় যে, যমুনার পবিত্র জলে ডুব দিলে সেই স্নান নাকি তাদের পাপ থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করবে। (Photo credit: wikimedia commons.com)
গঙ্গোত্রী মন্দির

মন্দির খোলার তারিখ : ২২ এপ্রিল, ২০২৩
গঙ্গোত্রী ধাম এ বছরের ২২ এপ্রিলথেকে অক্ষয় তৃতীয়া উপলক্ষে তীর্থযাত্রীদের জন্য খুলে দেওয়া হবে। জানা গেছে, দীপাবলির পরের দিন অর্থাৎ ২০২৩ সালের ১৩ নভেম্বর এই মন্দিরের দরজা বন্ধ হয়ে যাবে। এর অনন্যসুন্দর পরিবেশ ছাড়াও, বহু মানুষ এই মন্দিরটি পরিদর্শন করেন মন্দিরটি ঘিরে থাকা অত্যাশ্চর্য দৃশ্যের সাক্ষী হতে। কিংবদন্তি মতবাদ অনুসারে, সমস্ত নদীগুলির মধ্যে সবচেয়ে পবিত্র নদী হল গঙ্গা। গঙ্গোত্রী থেকে গঙ্গা স্বর্গ হয়ে পৃথিবীতে নেমে এসেছিলেন তখন, যখন শিব এই শক্তিশালী নদীটিকে মুক্তি দিয়েছিলেন। (Photo credit: wikimedia commons.com)
কেদারনাথ মন্দির

মন্দির খোলার তারিখ : ২৫ এপ্রিল, ২০২৩
কেদারনাথ ধামের দরজা এই বছরের অর্থাৎ ২০২৩ সালের ২৫ এপ্রিল থেকে তীর্থযাত্রীদের জন্য খোলা হবে এবং এটি মহা শিবরাত্রির শুভ দিনে ঘোষণা করা হয়েছিল। নানা সূত্র থেকে জানা গেছে, ২০২৩ সালের ১৪ নভেম্বর দীপাবলির পরে ভাই ফোঁটার শুভ দিনে মন্দিরটি জনসাধারণের জন্য দরজা বন্ধ করে দেবে। উত্তরাখণ্ডে অবস্থিত, কেদারনাথ মন্দিরটি সবচেয়ে বিখ্যাত চার ধাম মন্দিরগুলির মধ্যে অন্যতম এবং এটি ভগবান শিবের অন্যতম পবিত্র তীর্থস্থান। কিংবদন্তি মতবাদ অনুসারে, পাণ্ডবরা তাদের পাপের প্রায়শ্চিত্ত করার জন্য এই মন্দিরটি তৈরি করেছিলেন এবং এটি দেশের ১২টি জ্যোতির্লিঙ্গের মধ্যে একটি। Photo credit: istock.com)
বদ্রীনাথ মন্দির

মন্দির খোলার তারিখ : ২২ এপ্রিল, ২০২৩
বদ্রীনাথ ধাম ২০২৩ সালের ২৭ এপ্রিল থেকে তীর্থযাত্রীদের জন্য খোলা হবে এবং সম্ভবত ২০২৩ সালেরই ২১ নভেম্বর তারিখে জনসাধারণের জন্য মন্দিরের দরজা বন্ধ করে দেওয়া হবে। এই মন্দিরের উদ্বোধনের তারিখ বসন্ত পঞ্চমীতে ঘোষণা করা হলেও বিজয়া দশমীতে এর বন্ধ হওয়ার তারিখ ঘোষণা করা হয়। ভগবান বিষ্ণুকে উৎসর্গ করে গড়ে উঠেছে এই মন্দির। এই মন্দিরটি ভারতের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান। কিংবদন্তি মতবাদ অনুসারে, ভগবান বিষ্ণু শীতল আবহাওয়ার অজান্তেই এখানে ধ্যান শুরু করেছিলেন। আর তখন দেবী লক্ষ্মী তাকে ঠান্ডা, প্রবল শৈত্য প্রবাহ থেকে রক্ষা করার জন্য বদ্রী গাছের রূপ ধারণ করেছিলেন (হিন্দিতে ‘বেড়’ বলা হয় যাকে)। Photo credit: istock.com)
তা হলে, এই বছর যদি আপনি আপনার গুরুজন কিংবা পরিবারের সঙ্গে চার ধাম যাওয়ার কথা ভেবে থাকেন, তা হলে এখন থেকেই শুরু করে দিন তোড়জোড়। কারণ মন্দির খুলতে খুব বেশি দিন বাকি নেই কিন্তু।