কেউ যদি মনে করেন যে, অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে সস্তার টিকিট পাওয়া যায় তাহলে তা সবসময় ঠিক নয়। প্রায় সময়ই এসব ওয়েবসাইটে বেশি দামের টিকিটের ঘোষণা করা হয়। তাহলে আর কী করা যায়? চিন্তার কিছু নেই, সোজা গিয়ে গুগল সার্চ করুন। সেখান থেকেই সস্তার টিকিটের খোঁজ পেয়ে যাবেন। (All photo credit: istock.com)
এই বিশেষ কৌশলটি চেষ্টা করতে পারেন
ধরা যাক কোনও যাত্রী কলকাতা থেকে মুম্বই যেতে চান। তাহলে তার প্রথমেই উচিত গুগলে গিয়ে কলকাতা টু মুম্বই ফ্লাইট সার্চ করা। তারিখ নির্বাচন করুন। সেই দিনের কলকাতা থেকে মুম্বই পর্যন্ত সমস্ত ফ্লাইটের তালিকা খুলবে। যাত্রী তাঁর সময় এবং এয়ারলাইন অনুযায়ী তাঁর ফ্লাইট নির্বাচন করবেন। যাত্রী ফ্লাইট নির্বাচন করার সঙ্গে সঙ্গে আরেকটি তালিকা খুলে যাবে। সেই তালিকায় বিভিন্ন ওয়েবসাইট দেখতে পাওয়া যাবে। প্রতিটি ওয়েবসাইটের টিকিটের দাম আলাদা হবে। বেশিরভাগ ওয়েবসাইটে টিকিটের দামই অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের চেয়ে কম হয়।
ছোট্টো একটি সমস্যা

এই কৌশলটি সুবিধাজনক হলেও এত একটি সমস্যা দেখা দিতে পারে। আসলে, যে কোনও ওয়েবসাইট থেকে টিকিট বুক করতে গেলে, যাত্রী বা গ্রাহককে নিজের নামে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হয়। এখন সকলের পক্ষে ৮-১০টি ওয়েবসাইটে অ্যাকাউন্ট খোলা সম্ভব নয়। তাছাড়া এতগুলি ওয়েবসাইটের পাসওয়ার্ড মনে রাখাও বেশ কঠিন। অবশ্য এই সমস্যার সমাধানও রয়েছে। প্রতিটি ওয়েবসাইটে একটি করে অ্যাকাউন্ট খোলার দরকার নেই। শুধু টিকিটের ট্রেন্ড দেখলেই হবে। তাহলেই ১০-১২টি ওয়েবসাইট চেক করার পর বুঝতে পারবেন যে কোন ওয়েবসাইটে সস্তায় টিকিট বিক্রি হচ্ছে। সেই সেরা ওয়েবসাইটগুলির একটি বা দুটিতে আপনি অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে পারেন এবং বুকিংয়ের জন্য এই ওয়েবসাইটগুলি ব্যবহার করতে পারেন অনায়াসে।
গুগল পাইলটের ফিচার

জেনে রাখা দরকার যে, গুগল একটি পাইলট ফিচার চালু করেছে। যেখানকার তালিকায় সবচেয়ে সস্তা ফ্লাইটের সর্বনিম্ন মূল্যের গ্যারান্টি ব্যাজ রাখা থাকে। এক্ষেত্রে, Google থেকেই ফ্লাইটটি বুক করা যেতে পারে। তাহলে অনেকটাই সাশ্রয় হবে। বেড়াতে যাওয়ার খরচ অনেকটাই কমে যাবে।
অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে দামী টিকিট কেন থাকে?

অনেকেই এয়ারলাইন্সের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে টিকিট বুক করেন। তাঁদের বিশ্বাস, এখান থেকে আর কোথাও সস্তার টিকিট পাওয়া যাবে না। কিন্তু আসলে তা হয় না। আসলে, বুকিং ওয়েবসাইটগুলি খুব সস্তায় এয়ারলাইন থেকে টিকিট কিনে নেয়। তারা এয়ারলাইন্স থেকেও ভালো ছাড় পান। এই ওয়েবসাইট তাদের মুনাফা রেখে একটি ভালো ডিসকাউন্টে গ্রাহকদের কাছে টিকিট বিক্রি করে। এই কারণেই অনেক সময় বুকিং ওয়েবসাইটে অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের তুলনায় অর্ধেকেরও কম দামে টিকিট পাওয়া যায়।
প্রতিটি ওয়েবসাইটেও আলাদা দাম

বিমান টিকিটের ভাড়া একেক ওয়েবসাইটে একেক রকম। উদাহরণস্বরূপ, কোনও একটি ওয়েবসাইটে একটি টিকিটের দাম ৪৭১৮ টাকা দেখালে, অন্য ওয়েবসাইটে মাত্র ৪০০০ টাকা বা তার কম দামে পাওয়া যেতে পারে। তাই টিকিট বুক করার আগে এইটুকু পরিশ্রম করতে হবে।
একটি ওয়েবসাইটের উপর নির্ভর করবেন না

সস্তার টিকিট বুক করতে চানইলে কোনও একটি বিশেষ ওয়েবসাইটের উপর নির্ভর করবেন না। যে কোনও একটি ওয়েবসাইটে কম দাম বা নিজের বাজেটের মধ্যে টিকিটের দাম দেখতে পেলেই তা বুক করে ফেলবেন না। অন্যান্য সাইটেও সার্চ করুন।
একটি ওয়েবসাইটের উপর নির্ভর করবেন না
আপনি যদি সস্তায় টিকিট বুক করতে চান তবে কোনো একটি ওয়েবসাইটে নির্ভর করবেন না। যেকোনো একটি ওয়েবসাইটে কম দাম দেখে ফ্লাইট বুক করা আপনার জন্য একটি ব্যয়বহুল চুক্তি হতে পারে। আপনি গুগলে ফ্লাইটের দাম অনুসন্ধান করে প্রচুর অর্থ সাশ্রয় করতে পারেন।
एक वेबसाइट के भरोसे ना रहें
अगर आप सस्ती टिकट बुक करना चाहते हैं, तो किसी एक वेबसाइट के भरोसे ना रहें। किसी एक वेबसाइट पर कम प्राइज देखकर फ्लाइट बुक करना आपके लिए महंगा सौदा हो सकता है। गूगल पर फ्लाइट की कीमत सर्च कर आप काफी पैसे बचा सकते हैं।